Summary
চন্দ্রগ্রহণ:
চাঁদ, সূর্য ও পৃথিবীর অবস্থানের কারণে চাঁদকে অদৃশ্য হয়ে যেতে দেখা যায়। যখন পৃথিবী চাঁদ ও সূর্যের মাঝে চলে আসে, তখন সূর্যের আলো চাঁদে পৌঁছায় না, ফলে চাঁদ অদৃশ্য হয়। একে চন্দ্রগ্রহণ বলা হয়।
- যখন পৃথিবী সূর্যকে আংশিকভাবে ঢেকে ফেলে, তখন একে আংশিক চন্দ্রগ্রহণ বলে।
- যখন পৃথিবী সূর্যকে পুরোপুরি ঢেকে ফেলে, তখন তা পূর্ণ চন্দ্রগ্রহণ।
পৃথিবীর ব্যাস চাঁদের তুলনায় অনেক বড় হওয়ায়, চাঁদকে অদৃশ্য হতে বেশিরভাগ সময় লাগে; তাই চন্দ্রগ্রহণ ২ থেকে ৩ ঘণ্টা স্থায়ী হতে পারে, بينما সূর্যগ্রহণের স্থায়িত্ব কয়েক মিনিট।
চন্দ্রগ্রহণ
আমরা সবাই জানি, চাঁদ যেমন পৃথিবীকে কেন্দ্র করে ঘুরছে তেমন পৃথিবীও সূর্যকে কেন্দ্র করে ঘুরছে। এইভাবে একটা সময় চাঁদ, সূর্য, পৃথিবী ঘুরতে ঘুরতে এক সরলরেখায় আসে।যখন এই সরলরেখায় পৃথিবী, চাঁদ ও সূর্যের মধ্যে আসে, তখন পৃথিবীর ছায়ার জন্য চাঁদে সূর্যের আলো পৌঁছায় না, ফলে চাঁদকে তখন কিছু সময়ের জন্য দেখা যায় না। অর্থাৎ পৃথিবী পৃষ্ঠের কোন দর্শকের কাছে চাঁদ আংশিক বা সম্পূর্ণরূপে কিছু সময়ের জন্য অদৃশ্য হয়ে যায়। তখন একে সংক্ষেপে চন্দ্রগ্রহণ বলে।[১]
এই সময় পৃথিবী, সূর্যকে আংশিক ঢেকে নিলে পৃথিবীর জন্য চাঁদকে আংশিক দেখা যায় না একে আংশিক চন্দ্রগ্রহণ বলে। আর পৃথিবী সূর্যকে পুরোপুরি ঢেকে নিলে পৃথিবীর জন্য চাঁদকে পুরোপুরি দেখা যায় না একে পূর্ণ চন্দ্রগ্রহণ বলে। চাঁদের তুলনায় পৃথিবীর ব্যাস অনেক বেশি হওয়ায়, পৃথিবীর ঐ ব্যাসের পথ অতিক্রম করতে চাঁদের অনেকটা সময় লাগে। এই জন্য সূর্যগ্রহনের স্থায়ীত্ত্ব কয়েক মিনিট হলেও চন্দ্রগ্রহণের স্থায়ীত্ত্ব ২ থেকে ৩ ঘণ্টা পর্যন্ত হতে পারে।
# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন
Read more